SANGBAD EKALAVYA primarily intended to provide top stories, edu, online education, education, top news, breaking news, covid19, latest news, google update, online banking,political, social, cultural, entertainment, telecom, internet banking. has been made every effort to make information on the site as accurate as possible but SANGBAD EKALAVYA is not providing any express or implied warranty against the same. SANGBAD EKALAVYA Powerd by EKALAVYA PRAKASHANI.E-MAIL US: sangbadekalavya@gmail.com

test

Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

Tuesday, March 23, 2021

তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন দিনহাটা কলেজে খুন হওয়া তৃণমুল ছাত্র পরিষদের নেতার বাবা-মা

তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন দিনহাটা কলেজে খুন হওয়া তৃণমুল ছাত্র পরিষদের নেতার বাবা-মা 



তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন দিনহাটা কলেজে খুন হওয়া তৃণমুল ছাত্র পরিষদের নেতা অলক নিতাই দাসের বাবা, মা ও তার পরিবার। মঙ্গলবার বিজেপির প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করলেন তারা। সংসদের হাত থেকে পতাকা তুলে নেবার সময় কান্নায় ভেঙে পড়লেন খুন হওয়া ছাত্রনেতার বাবা হেমন্ত দাস ও মা কদম বালা দাস।

আবেগ প্রবন হয়ে কান্নার সাথে সাথে জানালেন ছেলের খুন হওয়ার তিন বছর কেটে গেলেও খুনিরা জামিনে মুক্তি পেয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। খুনিদের শাস্তির দাবি জানালেন তারা।ক্ষোভ উগরে দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে।

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের চৌঠা অক্টোবর দিনহাটা কলেজে রাজনৈতিক সংঘর্ষের কারণে খুন হয়েছিল তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা অলক নিতাই দাস, দুদিন কোচবিহারের বেসরকারি নার্সিংহোমে লড়াই করার পর ৬ ই অক্টোবর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন নিতাই। তারপর থেকে ৩ বছর কেটে গেলেও খুনের সাষ্থি হয়নি কারো।



সংসদ নিশীথ প্রামাণিকের হাত থেকে পতাকা তুলে নেবার পর আবেগপ্রবন হয় অলক নিতাই দাসের বাবা বলেন, অলক নিতাই দাস খেলা ধুলায় খুব ভালো ছিল, কলেজে আসার পর তাদের আশা ছিল একটা চাকরি করবে যা দিয়ে তাদের সংসার খুব ভালোমতো চলবে।কিন্তু সেই আশা তো অনেক দূরের কথা , মাঝ পথেই তার জীবন কেড়ে নেয়া হলো রাজনৈতিক কারণে। তিনি বলেন যদি আমার ছেলের কোন দোষ থাকতো তাহলে আইনত ব্যবস্থা তারা নিতে পারত প্রকাশ্য দিবালোকে পিটিয়ে খুন করেছে যারা তাদের উদয়ন গুহ কাছে টেনে নিয়েছে। আমার ছোট ছেলের খুন হয়ে যাওয়ার পর বড় ছেলেকে আড়াই হাজার টাকার মাস মহিনের একটা চাকরি দিয়েছেন।যা দিয়ে তাদের দিনগুজরান করা কষ্টসাধ্য হয়ে উঠছে। বাবা মা হিসেবে তারা চান এরকম অন্য কোন বাবা-মার কোল যাতে খালি না হয়। তাই তারা বিজেপি দলে যোগদান করলেন।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad

Your Ad Spot